আজ রংপুর বিভাগীয় শহরের লকডাউনের ২৪তম দিনের সার্বিক পরিস্থিতি ।
রংপুর ব্যুরো ,শাহ মোহাম্মদ রায়হান বারী
আজ ২৪তম দিনে রংপুর শহরের প্রধান সড়কে বেশ কিছু মানুষের কর্ম ব্যস্ততার মধে চলাচল করতে দেখা গেছে। ভাড়ি কোন যানবাহন চলাচল না করলেও রিস্কা ও মালামাল পরিবহনের জন্য ভ্যানগাড়ি চলাচল করেছে । রংপুর শহরের পৌরবাজারে লোক সমাগম বেশী লক্ষ্য করা গেছে। সেখানে মানুষের দূরত্ব বজায় রেখে চলাচলের কোন আলামত পাওয়া যায়নাই যে যার ইচ্ছামত চলাফেরা করতে দেখাগেছে। অন্য অন্য দিনের চাইতে আজ ২৪তম দিনে দোকানপাট খোলা ও মালামাল ক্রয় বিক্রয় ও ভিন্ন পেশার মানুষ কে কর্ম ব্যস্ততার মধ্যে আগ্রহসহকারে ব্যবসা বাণিজ্য করতে বেশ উদ্যোগী লক্ষ্য করাগেছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিষ পত্রের মূল্য যেমন চাউলের বাজার বস্তা প্রতি দুইশত পঞ্চাশ টাক থেকে তিনশত টাকা বৃদ্ধিপেয়েছে তাছাড়াও ডালের দাম কেজি প্রতি পঁচিশ থেকে ত্রিশ টাকা খুচরা মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। খেটে খাওয়া ও মধ্যবিত্ত পরিবারের ও নিম্ন আয়ের মানুষের পক্ষে চাল, ডাল সহ অন্যান জিনিষ পত্রের মূল্য বৃদ্ধিতে অস্বস্তি বোধ করছেন অপর দিকে টিসিবি তেল ও ডাল চিনি যর্থারিতী নিয়মে শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে সাধারণ মানুষের মধ্যে ন্যায্য মূল্যে বিক্রয় করলেও বাজার স্থিতি লক্ষ্য করা যাচ্ছেনা। এর কারণ জানতে চাইলে এক দোকানী জানান যে আমদের নিকট মালামাল সরবরাহ কম থাকায় মূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে এতে আমাদের করনীয় কিছু নাই। চাউলের বাজার বৃদ্ধির কারণ জানতে চাউলে তিনি জানান যে মিলমালিক কতৃক চাউলের মূল্য বৃদ্ধি ও মজুদ দারের চাইল মজুদের কারণে এই মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। রংপুরে খেটে খাওয়া মানুষের কাজ না থাকায় অনেক পরিবার অদ্ধহারে অনাহারে দিনানিপাত করছেন। আজ রংপুর বিভাগীয় শহরের ৩৩নং ওয়ার্ড সরেয়ার তল এলাকায় বাসিন্দারা খাদ্যের দাবিতে রাস্তায় বেড়িয়ে আসলে রংপুরের জেলা প্রশাসন ও পুলিশ ঘটনা স্থলে উপস্থিত হয়ে শান্তনা দেন ও একেই দাবীতে রংপুর পীরগাছার দেউতী বাজারের বাসিন্দারও খাদ্যের দাবিতে রাস্তায় বেরিয়ে আসেন বলে খবর পাওয়া গেছে।
অপর দিকে আজ পঁচানব্বই জনের রংপুর ম্যেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনা পরিক্ষা করে চারজন কে সনাক্ত করা হয়েছে।